যেভাবে শহীদ হয়েছেনঃকারখানাতে যাওয়ার সময় রাস্তা পার হতে গেলে টিয়ারশেলের ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায় সড়ক। এসময় পুলিশের একটি গুলি এসে বুকের এক পাশ থেকে গুলি ঢুকে অন্য পাশ দিয়ে বের হয়ে যায় । ভর্তি করতে চায়নি কোনো হাসপাতাল। পরে বনশ্রী এলাকার নাগরিক স্পেশালাইজড প্রাইভেট হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
জীবনীঃবাবা শাহ আলম হাওলাদার, মা নাছিমা বেগম । আছে এক ছোট বোন । প্রায় ৮ বছর আগে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কাঁধে আঘাত পান শিহাবের বাবা, সাথে হার্টে সমস্যা দেখা দেয় । সংসারের হাল ধরতে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা শেষ করার পর ঢাকার বাড্ডার লিংকরোড এলাকার ফুপাতো ভাইয়ের ‘হাসান স্টিল অ্যান্ড ফার্নিচার’ এ গত তিন বছর ধরে কাজ করতো শিহাব। শুক্রবার জুমার নামাজের পরে কারখানাতে যাওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হয় সে। বুকের এক পাশ থেকে গুলি ঢুকে অন্য পাশ দিয়ে বের হয়ে যায় তার। হাসপাতালে চিকিৎসা পায়নি। ভর্তি করতে চায়নি কোনো হাসপাতাল। পরে বনশ্রী এলাকার নাগরিক স্পেশালাইজড প্রাইভেট হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।