যেভাবে শহীদ হয়েছেনঃমিরপুর-১০ গোলচক্করের কাছে পুলিশের গুলিতে আহত হলে, প্রথমে আল-হিলাল প্রা: হাসপাতালে নেয়া হয়।অবস্থার অবনতি হলে তাকে নেয়া হয় সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।সেখানেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে তামিম।
জীবনীঃবাবা আন্দুল মান্নান,মা রাজিয়া সুলতানা।পরিবারের মেঝো সন্তান তামিম। বাবা এবং বড় ভাই দুজনেই কার মেকানিকের কাজ করেন।ছোট ভাইয়ের বয়স ৫ বছর।নিম্নবিত্ত পরিবারের ছেলে তামিম নিজ প্রচেষ্টায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে গনিত বিভাগে পড়ার সুযোগ পেয়ে বাবা মাকে আশার আলো দেখিয়েছিলো।তার মৃত্যুতে নিভে গেলো বাবা মায়ের সব আশার আলো।