যেভাবে শহীদ হয়েছেনঃ১৮ জুলাই ঢাকার উত্তরায় বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে গুলিতে মারাত্মক আহত হন আসিফ হাসান। দুপুর ১২টার দিকে তাঁকে উত্তরা আধুনিক মেডিকেলে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
জীবনীঃনর্দার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আমাদের আসিফ। আসিফের চেহারাটা বড় মিষ্টি ছিল, কি সুন্দর করে হাসতো!!
কিন্তু এই আসিফের হাসি যারা চিরতরে কেড়ে নিয়েছে, তারা এখন হাসে! জেলখানায় ভিয়াইপি ট্রিট পায়! ডিভিশনে থাকে! আরাম আয়েশে থাকে! কোর্টে আনার সময় তারা কুৎসিত হাসি দিয়ে আমাদের শহীদদের উপহাস করে।
আমরা খুনিদের হাসি দেখতে চাইনা, তাদের ভয়ার্ত চেহারা দেখতে চাই, গতকালের আয়োজনে নর্দার্ন এর শিক্ষার্থী শাহজালাল দাবি তুলেছে "তাদের ডিভিশন বাতিল করতে হবে", আমরা তার দাবির সাথে একমত। এই খুনিদের জেলখানায় সকল ডিভিশন বাতিল করে তাদের কে খুনের দায়ে গ্রেফতার করা বন্দীরা যেভাবে থাকে সেভাবেই রাখতে হবে। তাদের পৈশাচিক হাসি আমাদের শহীদদের সাথে উপহাস।